পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে ও পাসপোর্ট করতে যোগ্যতা প্রযোজন আছে কি না?

পাসপোর্ট করতে কি কি কাগজ লাগে? 

পাসপোর্ট করার জন্য আপনার নিম্নলিখিত কিছু দক্ষতা এবং ডকুমেন্টগুলির প্রয়োজন পড়বে:

আবেগান্ত পাসপোর্ট আবেদন ফরম: প্রথমে আবেদন করার জন্য পাসপোর্ট অনলাইন অথবা অফলাইনে ফরম পূরণ করতে হবে।

ছবি: আবেদন ফরমে প্রয়োজনীয় ছবি অ্যাটাচ করতে হবে। ছবির স্ট্যান্ডার্ড ও সাইজের সাথে স্বচ্ছ হওয়া প্রয়োজন।

ওয়েব সাইটের স্লিপ / এপ্লিকেশন রসিদ: অনলাইন প্রস্তুত করার পরে অ্যাপ্লিকেশন রসিদ প্রদান করতে হতে পারে।

ওয়েবসাইট অ্যাপ্লিকেশন ফরমের প্রিন্টআউট: অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন পূরণের পর, আপনাকে প্রিন্টআউট করতে হবে এবং স্বাক্ষর করতে হবে।

আইডি প্রুফ: এই ক্যাটাগরিতে আপনি আপনার এনিউআইডি, ভোটার আইডি, প্যান কার্ড, স্কুল বা কলেজ আইডি বা অন্যান্য সরকারী আইডি প্রুফ দিতে পারেন।

জন্ম সনদ বা এজ প্রুফ: আপনার জন্ম তারিখ ও প্রয়োজনে এজ প্রমান করতে এই ডকুমেন্টগুলির কপি সাবমিট করতে পারেন।

ঠিকানা প্রুফ: বর্তমান ঠিকানা প্রমাণ করতে আপনি বিদ্যমান ঠিকানা প্রুফ দিতে পারেন, যেমন বিদ্যুৎ বিল, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইত্যাদি।

পাসপোর্ট ফি: পাসপোর্ট আবেদন জমা দেওয়ার সময় আপনাকে আবেদন ফি প্রদান করতে হতে পারে। এই ফি আপনার অবস্থান এবং পাসপোর্ট ধরনের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তন করতে পারে।

এটি মাঝে মাঝে দেশের পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া বা নির্দিষ্ট প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টের মধ্যে পার্থক্য থাকতে পারে, তাই সেটা যাচাই করার জন্য দক্ষতা প্রধান করবেন। আপনি আপনার প্রতিষ্ঠানিক অথবা স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন প্রয়োজনীয় মাহল্লা তথ্য জানার জন্য।

পাসপোর্ট করতে কি যোগ্যতা প্রযোজন হয় কিনা?

পাসপোর্ট আবেদনের জন্য সাধারণভাবে নিম্নলিখিত যোগ্যতা প্রয়োজন হয়:

নাগরিকত্ব: পাসপোর্ট করতে আপনার স্থায়ী বা সাধারণ নাগরিক হতে হবে।

বয়স: পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য আপনার স্বয়ংসম্পন্ন একটি উপায়ে সক্ষম হতে হবে, যা প্রতিষ্ঠানের নির্দিষ্ট নীতি অনুসারে বৃদ্ধিজন্য হতে পারে। অনুসন্ধান করুন কোনো বিশেষ বয়স সীমা আছে কি না।

দক্ষতা: পাসপোর্ট আবেদন করার সময় আপনার নিজের দক্ষতা ও ইঙ্গিতগুলি প্রমাণ করতে হতে পারে।

আইডি প্রমাণ: পাসপোর্ট অফিসে নিজের আইডি প্রমাণ করতে হতে পারে, যেমন ভোটার আইডি, প্যান কার্ড, এনআইডি, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইত্যাদি।

আবেদন ফরম: পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ করার সময় সকল তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করতে হবে।

আপনি পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইটে বা বিশেষ অনলাইন প্ল্যাটফর্মে অথবা স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করে বিশদ প্রয়োজনীয় যোগ্যতা জানতে পারেন। পাসপোর্ট আবেদনের প্রক্রিয়া দেশ ভিত্তিক ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে, তাহলে আপনার প্রাথমিক যোগ্যতা এবং নির্দিষ্ট নির্দেশনা অনুসরণ করা উচিত।

পাসপোর্ট করার সর্বনিম্ন কতদিন পর হাতে পাতে পারি?

পাসপোর্ট করার সময়সীমা দেশের অনুমতি এবং পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রমের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে। সাধারণভাবে, পাসপোর্ট করার প্রক্রিয়া প্রায় 4 থেকে 8 সপ্তাহের মধ্যে সমাপ্ত হয়। তবে এটি দেশের অধিকারীদের ব্যক্তিগত ব্যবস্থা, পাসপোর্ট অফিসের লোড, অপেক্ষার সময়, মুদ্রণ এবং পোস্টের ব্যবস্থা এবং অন্তত কয়েক বার সরকারী ছুটির উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে।

পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়ার অংশগ্রহণে সময় নেয় মাঝে মাঝে এবং সমাপ্তির জন্য প্রাক্তন অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করে। যদি পাসপোর্ট আবেদন এবং প্রক্রিয়া ব্যাপক পরিস্থিতিতে সময় নেয় তবে আপনার পাসপোর্ট অধিকারী এবং অফিস যোগাযোগ করে তথ্য প্রদান করতে পারে।

আপনি পাসপোর্ট অফিসের ওয়েবসাইট অথবা স্থানীয় পাসপোর্ট অফিসে যোগাযোগ করে পাসপোর্টের অবস্থা জানতে পারেন। আপনি অবশ্যই পাসপোর্ট অফিসের পরিচালকের বা অফিসের অভিজ্ঞতার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন যদি পাসপোর্ট প্রাপ্তির সময় সমস্যা থাকে। ইত্যাদি…

Leave a Reply 0

Your email address will not be published. Required fields are marked *